ঢাকা, বুধবার ১৭, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৫:৪৩:০১ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ভোটের ওপর নির্ভর করছে দেশের সবার ভবিষ্যৎ ভোটের প্রস্তুতি নিয়ে ইসি এখনও অগোছালো ‘আমাকে বিদায় দিতে দয়া করে কেউ এয়ারপোর্টে যাবেন না’ বাংলাদেশে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশন পাঠাবে ইইউ নেতানিয়াহুকে ‘কড়া’ ভাষায় গোপন বার্তা হোয়াইট হাউসের

আজ থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা 

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:১৬ এএম, ১২ মে ২০২২ বৃহস্পতিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

ঈদের ছুটি শেষে আজ থেকে খুলছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এবার রমজানে খোলা রাখা হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। গত ২২ এপ্রিল থেকে ঈদের ছুটি শুরু হয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।

এদিকে, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে কয়েক দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্কুল খোলার পর এগুলো মেনে চলতে হবে।
নির্দেশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে-

এক শিফট বিশিষ্ট বিদ্যালয়গুলোতে শনিবার থেকে বুধবার সকাল ৯টা থেকে বেলা সোয়া ৩টা পর্যন্ত এবং বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ২৫ পর্যন্ত (১ম ও ২য় শ্রেণি সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এবং ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণি সকাল ৯টা থেকে বেলা সোয়া ৩টা   পর্যন্ত পাঠদান কার্যক্রম চলবে।

দুই শিফটের বিদ্যালয়সমূহে শনিবার থেকে বুধবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এবং বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত (১ম ও ২য় শ্রেণি: সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত এবং ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণি বেলা সাড়ে ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত) শ্রেণি পাঠদান কার্যক্রম চলমান থাকবে।

এক শিফট বিশিষ্ট বিদ্যালয়সমূহে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি কার্যক্রম শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১২টা এবং দুই শিফট বিশিষ্ট বিদ্যালয়সমূহে সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলবে।

এক শিফট বিশিষ্ট বিদ্যালয়সমূহে দৈনিক সমাবেশ সকাল ৯ থেকে সকাল ৯টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত এবং দুই শিফট বিশিষ্ট বিদ্যালয়সমূহে দৈনিক সমাবেশ বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ১১টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরিচালনা করতে হবে। 
প্রধান শিক্ষক বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অগ্রাধিকার দিয়ে রুটিন প্রণয়নপূর্বক সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারের অনুমোদন গ্রহণ করবেন।

ঢাকা মহানগরীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদানের সময়সূচির ক্ষেত্রে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারির পরিপত্রটি অনুসরণ করতে হবে। এছাড়া, শিখন ঘাটতি পূরণে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।